মানুষের জীবন ও সমাজ চাহিদার নিরিখে শিক্ষার লক্ষ ও উদ্দেশ্য নির্ধারিত হয়। নতুন নতুন চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে তা আবার পরিবর্তিত হয়। শিক্ষাই সুন্দরতম, উন্নতর জীবন ও সমাজ গঠনের প্রধান হাতিয়ার। এজন্য যুগের চাহিদা মেটাতে পারে এমন শিক্ষার প্রয়োজন।
সেই ক্ষেত্রে অতীতের ধারাবাহিক সাফল্যময় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিএসবি ফাউন্ডেশনের অন্তর্ভূক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ইতোমধ্যে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কাছে প্রিয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে নন্দিত হয়ে আছে।
সম্মানিত অভিভাবকদের রংধনু অঙ্গনে আহ্বান জানাই, আপনার সন্তানদের উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করতে এমন একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বেছে নিন, যেখানে আপনার সন্তানের শিক্ষাকে নিবিড় পরিচর্যার সাথে নিশ্চিত করুন। আর উচ্চশিক্ষার পথকে সুগম করুন।
এই লক্ষকে বাস্তবায়নের জন্য KACHUA GOVT. HIGH SCHOOL এ সকল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
বাংলাদেশের যে কয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানসম্মত শিক্ষা বিস্তারে কাজ করছে তারমধ্যে অন্যতম কচুয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় বাংলাদেশ সরকার যেমন এ বিষয়টি স্বীকৃতি প্রদান করেছে, তেমনি এ প্রতিষ্ঠানটি সাফল্যের কৃতিত্বস্বরূপ অর্জন করেছে দেশি-বিদেশি অনেক সম্মাননা। প্রতিষ্ঠানটি 1937 সাল থেকে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত হয়ে আসছে। প্রতিষ্ঠানটির দীর্ঘ যুগ ধরে শিক্ষা বিস্তারের উল্লেখযোগ্য দিক হলো, এখান থেকে যে সকল শিক্ষার্থীরা ইতোমধ্যে লেখাপড়া করে বেরিয়ে গিয়েছে, তাদের অনেকে আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পেশাজীবি হিসাববিদ, আইনজীবি, সেনা, নৌ, বিমান বাহীনির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, সমাজ সেবক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
এ প্রতিষ্ঠানের অনেক শিক্ষার্থী বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে। আবার অনেকে ইতোমধ্যে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে দেশের সম্মান বৃদ্ধি করছে এবং একই সাথে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখছে। শিক্ষার্থীদের এমন সাফল্যের অন্যতম কারণ এ প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের একদিকে যেমন খুব যত্ন সহকারে শিক্ষা দিয়ে থাকে তেমনি একজন যোগ্য মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য পারিপার্শ্বিক যে গুণাবলি অর্জন করা দরকার তার সকল আয়োজন রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানকে ঘিরে।
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo.